Tuesday, April 11, 2017

কিছু সেক্স টিপস


আশা করি কাজে দেবে


* সেক্স করার আগে সম্ভব হলে দুজনেই পরিস্কার পরিচ্ছন্ন হয়ে নিন । কারণ শরীরে দুর্গন্ধ সেক্স কমিয়ে দেয় ।

* হালকা সুগন্ধি বা লশন ব্যবহার করতে পারেন শরীরে । কারণ সুগন্ধি সেক্স বাড়ায় ।
* চুমু বা সেক্স করার আগে দাঁত মেজে নিন । কিংবা সেন্টার ফ্রেশ জাতীয় কিছু খান । মাউথ ওয়াশ ব্যবহার করতে পারেন । কারণ অনেকের মুখের দুর্গন্ধ চুমু খাওয়ার পথে বাঁধা হতে পারে ।
* যারা টপ রোল প্লে করেন তারা অবশ্যই পেনিস , পেনিস বল ভালভাবে ক্লিন করে নিন । কেননা সাক করার সময় আপনার ওটা থেকে যদি বাজে গন্ধ বের হয় তাহলে নিশ্চয়ই টা পার্টনারের কাছে ভালো লাগবে না !
* বোটম রোল যারা প্লে করেন তারা
চেষ্টা করবেন সেক্স করার আগে বাথরুম করে নিতে । কারণ এনাল করার সময় অনেকেরই মল বেড়িয়ে আসে যা অনেক ক্ষেত্রে বিরক্তিকর ও বিব্রতকর পরিস্থিতি তৈরি করে ।
* নিরাপদ ও নিরব কোন প্লেস বেছে নিন । কারণ টেনশন নিয়ে সেক্স করলে সেটা সুখের হয় না ।
* সেক্স করার সময় মিউজিক ছেড়ে নিতে পারেন । এতে সেক্স আরও উপভোগ্য হবে ।
* ঘরে এয়ার ফ্রেসনার স্প্রে করে নি
তে পারেন ।
* সেক্স করার সময় আপনার পার্টনার কে উৎসাহিত করার জন্য মাঝে মাঝে সেক্সুয়াল কথা বা শীৎকার দিন । এতে সেক্স আরও উপভোগ্য হয় ।
* সময় নিয়ে সেক্স করার চেষ্টা করুন । তাড়াহুড়ো করে সেক্স করা ঠিক নয় ।
* সেক্স করার আগে কনডম, জেল, লুব, লশন সব গুছিয়ে নিন । হাতের কাছে রাখুন ।
* মানসিক প্রস্তুতি নিন । চুমু দিয়ে শুরু করুন । তারপর ওড়াল করে এনাল করুন ।
* সেক্স করার সময় আপনার পার্টনারকে বুঝান যে আপনি তার স্পর্শ উপভোগ করছেন ।
* ঘরে অল্প আলোর ব্যবস্থা করুন । ডিম লাইট, লেম্প শেড ব্যবহার করতে পারেন ।
* সেক্স করার সময় আয়না
তে নিজেকে ও পার্টনারকে এক ঝলক দেখে নিতে পারেন । এতে সেক্স আরও বাড়বে ।
* সেক্স করার সময় লজ্জা পাবেন না । শরীর দিয়ে শরীরের ভাষা বুঝতে শিখুন ।
* সেক্স শেষে বীর্য বের হওয়ার সাথে সাথেই উঠে বাথরুমে যাবেন না । আপনার পার্টনারকে কিছু সময় জড়িয়ে আদর করুন । ঠোঁটে চুমু দিন । ওকে বুঝান যে আপনি ওকে পছন্দ করেন ।

নারীর জন্য কিছু যৌন বিষয়ক টিপস্ - জেনে নিন পুরুষের কি ভাল লাগে?

আজ আমরা কিছু বিষয় আলোচনা করবো যা একজন পুরুষ তার নারী সঙ্গীর কাছে আশা করে।

 সবার সব কিছু ভাল লাগবে এমন নয়, আপনার স্বামীর মন বুঝতে চেষ্টা করুন।
 তার ভাল লাগাখারাপ লাগা বিষয় সম্পর্কে আপনিই সবচেয়ে ভাল বলতে পারবেন। নিম্মোক্ত পদ্ধতিগুলো প্রতিদিনইচেষ্টা করবেন তা নয়। একেক সময় একেকটির ব্যবহার করে দেখুন।
 বৈবাহিক জীবনে একগুয়েমি দূর করা গেলে ভালবাসার ঘনত্ব বাড়বে। [এখানে আলোচ্য বিষয়গুলো মুলত পুরুষদের মাঝে পরিচালিত একটি জরিপের অংশ বিশেষ।

 1 সিঙার কালে তার কানের নিচের অংশ জিহ্বাদিয়ে লেহন করুন। তার কানের ললী চুষতে পারেন। এটি পুরুষের মাঝে অন্যরকম শিহরন জাগায়।
 2. চকলেট খেয়ে জিহ্বা দিয়ে আপনার ঠোটকে ভিজিয়ে নিন এবং তারকানের কাছে ফিসফিসিয়ে বলুন"কমলার স্বাদ নিতে চাও? আমার ঠোট আজ তোমার মিষ্টি কমলা"।
 3. টেবিলের উপর উপুড় হয়ে শুয়েপা নিচের দিকে ঝুলিয়ে ডগি ষ্টাইল ট্রাই করতে পারেন। স্থানের ভিন্নতা মিলনে একগুয়েমী থেকে রক্ষা করবে।
 4. ঘরে স্বামী-স্ত্রী একা আছেন? ইচ্ছে করে পাতলা কাপড় পরে নিন এবং রান্না ঘরে হাড়ি- পাতিল ধোঁয়ার সময় নিজের বুকে কিছুটা পানি ছিটিয়ে দিন যেন স্তনের বোঁটা কাপড়ের উপর দিয়ে দৃশ্যমান হয়। এ অবস্থায় আপনার স্বামীর কাছে যান (হাতে কিছু কালি-ঝুলি মাখানো থাকতে পারে) এবং তাকে বলুন আপনার গলার নিচে চুলকাচ্ছে -একটু চুলকিয়ে দিতে।আপনার উদ্দেশ্য সফল হবে নিশ্চিত:
 5. একটি দিন আপনার নিজের আনন্দেরকথা না ভেবে শুধু তাকে খুশি করারজন্য আপনি কর্মঠ হন। অর্থাৎ আপনার যাবতীয় চেষা দিয়ে তার যৌন ইচ্ছা মিটানোর চেষ্টা করুন।
 6. মুখে কিচ্ছু বলার দরকার নেই।যৌনচিন্তার কারনে আপনার যৌনাঙ্গ ভিজে আছে। আপনার স্বামীর হাতটি টেনে আপনার যোনী স্পর্শ করিয়ে দিন। পুরুষের মস্তিষ্ক প্রি-প্রোগ্রামড  :ডি। আপনার ইচ্ছা মুহুর্তের মধ্যে সে ধরে ফেলবে।
 সিঙার - মিলন পুর্ব প্রস্তুতিঃ
 7. যদি ঘরে সিল্কের হাতমোঝা থাকেঅথবা আপনার সিল্কের স্কার্প হাতে পেচিয়েঁ নিন এবং আপনার সঙ্গীর শরীর এবং গোপনাঙ্গে আলতো হাত বোলান...
 8. নারীর মত পুরুষের স্তন বোঁটাওঅনুভুতি প্রবন। যখন আপনার হাত দিয়ে আপনার স্বামীর লিঙ্গ নাড়াচাড়া করছেন - সেই সময় দাঁত দিয়েতার স্তনবোঁটা হালকা কামড়ে/চুষে দিন।
 9. স্বামীর জিহ্বা আপনার মুখের ভিতর নিয়ে দাঁত দিয়ে হালকাকরে কামড়ে ধরুন। এবার আপনার জিহ্বা দিয়ে তার জিহ্বা লেহন করুন।
 10. যখন আপনার স্বামী তার একটি আঙুল আপনার যোনীতে প্রবেশ করাচ্ছে, একই সাথে আপনিও আপনার একটি আঙুল প্রবেশ করাতে পারেন এবং তার আঙুলের তালে তালে আপনার আঙুল সঞ্চালন করতে পারেন।
 11 পুর্ন যৌনতৃপ্তি কালে আপনার স্বামীর নাম তার কানে কানে গোঙ্গানীর মত করে উচ্চারন করতে থাকুন।

পুরুষের যৌন ইচ্ছা কমিয়ে দেয় যে ধরনের ৫ খাদ্য

অনেক খাবার আছে যা আমাদের যৌন
ইচ্ছা কমিয়ে দেয় তা আমরা অনেকেই
জানিনা ।সে খাবার
গুলো সম্বন্ধে আমরা ধারনা লাভ করব।
যে খাবার গুলো আমাদের যৌন
ইচ্ছার উপর খারাপ প্রভাব ফেলে ।
পুরুষের যৌন ইচ্ছা কমিয়ে দেয়
যে ধরনের ৫ খাদ্য


০১: অতিরিক্ত সয়া খাবার
যেগুলো আমাদের উপর খুব খারাপ
প্রভাব ফেলে বিশেষ করে যৌন
বিষয়ের উপর।
সয়া থেকে তৈরি সয়া সস ,সয়া মিল্ক
যা আমাদের শরীরের
টেষ্টোষ্টেরনের
মাত্রা কমিয়ে দেয়যা যৌন
ইচ্ছাকে কমিয়ে দেয়।

০২: সব ধরনের রিফাইন
করা কার্বোহাইড্রেড
এবং মত্রাতিরিক্ত শর্করা আমাদের
যৌন ইচ্ছা কমিয়ে দেয়। অন্য
দিকে শর্করা শরীরের
স্থুলতা বাড়িয়ে দেয় যৌন
আকাঙ্খা কমায়।

০৩: অতিরিক্ত মদ খাওয়া সাস্থর জন্য
যেমন ক্ষতিকরে তেমনি যৌন
জীবনেও।
এছাড়া বিষেসজ্ঞরা ক্যাফেইন যুক্ত
সমস্ত খাওয়ার ব্যাপারে সতর্ক থাকার
কথা বলেছেন।

০৪: অতিরিক্ত হরমোন খাবোর
খেলে তা আমদের যৌন
ইচ্ছা কমিয়ে দেয়।
একারনে বিশেসজ্ঞরা লাল মংস
খাওয়ার ব্যাপরে সতর্ক থাকার
নির্দেষ দিয়েছে।

০৫: অতিরিক্ত খা্ওয়াও যৌন
আকাঙ্খা কমিয়ে দেয়। অতিরিক্ত
খা্ওয়ার কারনে ওজন বেড়ে যার
কারনেও যৌন
আকাঙ্খা কমে যেতে পারে।
এই সমস্ত কারনেই সাধারনত যৌন
আকাঙ্খা কমে যেতে পারে তিাই
এগুলো থেকে সতর্ক থাকুন।ভাল থাকুন
সুস্থ থাকুন।

স্বাস্থ্য ঠিক রাখার টিপস

১. নিয়মিত ও পরিমিত খাদ্যাভ্যাস গড়ে তোলেন। খাদ্য তালিকায় অাঁশ যুক্ত খাবার বৃদ্ধি করুন, আমিষ ওচর্বি জাতীয় খাবার কমিয়ে আনুন, ভাজা, পোড়া ও ফাস্টফুড জাতীয় খাবারসম্পূর্ণরূপে বন্ধ করুন। ফলমূল ও শাকসবজি বেশি করে খাদ্য তালিকায় রাখুন।একেবারে বেশি করে খাওয়ার চেয়ে অল্প অল্প করে খাবার বারবার খেতে পারেন।পরিমিত বিশুদ্ধ পানি পান করুন। রাতে আহার তাড়াতাড়ি করা উচিত ও আহারের ১-২ঘণ্টা পর ঘুমানোর অভ্যাস গড়ে তোলেন।

২. নিয়মিত ও পরিমিত নিদ্রা সুস্বাস্থ্যও ফিগারের জন্য খুবই প্রয়োজন। দিনে ঘুমানোর অভ্যাস ত্যাগ করে রাতেতাড়াতাড়ি ঘুমানোর অভ্যাস করুন। প্রত্যহ ৬-৭ ঘণ্টা ঘুমানোর অভ্যাস গড়ে তোলেন।

৩. যাদের মেদ বেড়েছে অথবা জমেছে তারা নিয়মিত ও সঠিক ব্যায়াম করতে পারেন। তার জন্য আপনি একজন ফিজিওথেরাপি বিশেষজ্ঞের পরামর্শ গ্রহণ করতেপারেন। মনে রাখবেন হাঁটা সর্বোৎকৃষ্ট ব্যায়াম। নিয়মিত অন্তত আধঘণ্টা হাঁটার অভ্যাস গড়ে তুলুন।

৪. মনে রাখবেন ভুল ব্যায়াম ও অনিয়মিত জিম এক্সারসাইজ আপনার সমস্যা আরো বাড়িয়ে তুলতে পারে।

৫. প্রাতঃকালে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাসগড়ে তুলুন ও সকালে স্কুল-কলেজ ও অফিসে যাওয়ার আগে গোসল সেরে নিন।

৬.দৈনন্দিন কাজকর্ম ও চলাফেরার সময় সোজা এবং সঠিকভাবে করুন। মনে রাখবেন চলাফেরা ও শারীরিক কাজের ক্ষেত্রে আপনার শরীরের অবস্থাগত ভুলের কারণে শারীরিক বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। আপনার বসা, শোয়া, কম্পিউটিং, দৈনন্দিন কাজ অথবা প্রফেশনাল কাজে কোনো শারীরিক সমস্যা দেখা দিলে আপনি একজনফিজিওথেরাপি বিশেষজ্ঞের চিকিৎসা ও পরামর্শ গ্রহণ করতে পারেন।

৭. দেহ-মন অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। যে কোনো প্রতিকূল মানসিক চাপে নিজেকে দূরে না সরিয়ে ধৈর্য সহকারে মোকাবেলা করুন।

৮. সর্বোপরি সুস্থ ও সুন্দর চিন্তা করুন এবং প্রাণ খুলে হাসুন, এতে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।

সূত্র - যায়যায়দিন

সাস্থ মোটা করার কার্যকারি টিপস

যদি নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খানএবং রাতের ঘুম ঠিক রাখেন তাহলেআপনি তাড়াতাড়ি আপনার স্বাস্থ্যমোটা করতে পারবেন। না ঘুমাতেপারলে আপনার শরীর ক্যালরী ধরেরাখতে পারেনা।রাতে তাড়াতাড়ি খাওয়া শেষ করুন এবংতাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ুন।

একটা নিদিষ্ট সময় ধরে খাবেন।সকালে ঘুম থেকে উঠে এক ঘন্টার মধ্যেসকালের নাস্তা শেষ করুন। সকালেপ্রচুর পরিমাণে খেয়ে নিতে পারেন।হ্যাম বার্গার, ভাজা খাবার, চিকেনব্রেস্টখেলেও ক্ষতি নেই।

সফ্ট ড্রিংকস্ এবং ফ্যাটি খাবারখেলে স্বাস্থ্য মোটা হয়। এতে হাই-ইন্সুলিন থাকে। ইন্সুলিন হরমোন তৈরিকরে। যার সাহায্যে শরীরেকার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন এবং ফ্যাটজমে। যখন ফ্যাটি ফুডস্ খাবেন তখনপানি পান করুন; সফ্ট ড্রিংকস্ নয়। এমনকিডায়েট সফ্ট ড্রিংকস্ও নয়। এটা খেলেআপনি ফ্যাটি ফুড খেতে পারবেন না।

এনার্জি ফুড খেলেও আপনি মোটাহবেন। শরীরে যদি এনার্জি ফুড নাথাকে তাহলে শরীরে শক্তিই থাকেনা মোটা হওয়া তো দূরের কথা। আপনিকখনো ব্যাটারিতে ল্যাপটপকম্পিউটার চালাতে পারবেন না যদিপ্লাগ না দেন। শরীরও তার ব্যতিক্রম নয়।

টেনশনমুক্ত থাকুন। নিয়মিত ব্যায়ামকরুন। ব্যায়াম করলে ক্ষুধা বেড়ে যায়টেনশন দূরে করে।

প্রচুর ফল খান। ফল পুষ্টিকর খাবার এতেপ্রচুর ক্যালরি পাওয়া যায়। প্রতিদিনফল এবং ফলের রস খান। ফলের তৈরিবিভিন্ন সিরাপ, কুবিথ, গাম, জ্যাম,জ্যালি খান এতে ফ্যাট আছে যা আপনার স্বাস্থ্য মোটা করবে।

এ্যালকোহল পান করলে শরীর মোটাহয়। এটা আপনার মাংশপেশীতে হরমোনতৈরি করে। আপনার শরীরে যখনঅতিরিক্ত ক্যালরির প্রয়োজন হয়দিনের শেষে সন্ধ্যার দিকে তখন এ্যালকোহল পান করুন। এ্যালকোহলেপ্রচুর ক্যালরি পাওয়া যায়। রাতেএ্যালকোহল পান করে তাড়াতাড়ি
রাতের খাবার সেরে ঘুমিয়ে পড়ুন।

আপনি খুব দ্রুত মোটা হয়ে যাবেন।আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না কিভাবে এত দ্রুত মোটা হওয়া সম্ভব।

এছাড়া মোটা হওয়ার একটি সিরাপ আছে যা খেলে আপনি খুব দুত মোটা হতে পারবেন,

সিরাপটির নাম জানতে ফেসবুকে আমাকে মেসেজ দিন!

Tuesday, April 4, 2017

পেঁপের উপকারিতা

 স্বাস্থ্যসম্মত চুল এবং ত্বকপেঁপে হইতে প্রাপ্ত পরিপাককারক উত্সেচক বিশেষ এবং ভিটামিন A ও C এর সমন্বয় যে পেঁপে ধারণ আপনার চুল এবং ত্বক অবস্থার জন্য খুবই উপকারী। ভিটামিন মেদ থেকে ক্ষরিত রস উৎপাদন চুল moisturizes জন্য দায়ী। ভিটামিন এছাড়াও ত্বক ও চুল টিস্যু উন্নয়নের অপরিহার্য। অন্যদিকে ভিটামিন সি কোলাজেন উৎপাদন ও রক্ষণাবেক্ষণ নিয়ন্ত্রণ করে। কোলাজেন কি, প্রদীপ্ত তরুণ সুদর্শন, এবং সুস্থ আমাদের ত্বক ও চুল রাখে।



 ওজন কমানো-

পেঁপে যে অন্ত্র আন্দোলন নিয়ন্ত্রণ করে দ্রবণীয় খাদ্যতালিকাগত ফাইবার একটি মোটামুটি ভাল পরিমাণ ধারণ করে। খাদ্যাভ্যাস পেঁপে কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা হচ্ছে সম্ভাবনা কমাতে সাহায্য করবে। এটাও অন্য কারণ কেন খাওয়া পেঁপে ওজন কমানোর কারণ আপনার আশ্বস্ত করতে পারি, যে খাদ্য আপনি খেতে ভাল হজম হয় এবং তারপর সঠিকভাবে বরবাদ সাহায্য করতে পারেন। মনে রাখবেন যে হিসাবে আমরা বড় হবে, আমাদের শরীরের অবনতি এবং এটি কম পাচক এনজাইম উৎপন্ন হয়। এটা তোলে পেঁপে খেতে শরীরের পরম অবস্থার জন্য স্বাভাবিক প্রোটিন হজম রাখা গুরুত্বপূর্ণ। এই কারণে অনেক স্বাস্থ্য এবং ফিটনেস পেশাদার তাদের খাদ্যের মধ্যে পেঁপে শরীক করা হয়েছে কারণ এটি সাহায্য করতে পারেন পরিপাক ও প্রদাহজনক বিষয় সেইসাথে স্থূলতা প্রতিরোধ হয়।


 হজম উন্নত-পেঁপে গাছের সমস্ত অংশ পেঁপে হইতে প্রাপ্ত পরিপাককারক উত্সেচক বিশেষ ধারণ করে। পেঁপে হইতে প্রাপ্ত পরিপাককারক উত্সেচক বিশেষ কি? পেঁপে হইতে প্রাপ্ত পরিপাককারক উত্সেচক বিশেষ এনজাইম যে খাদ্য আমরা ভোজনের থেকে প্রোটিন চায়ের এবং তাদের অ্যামিনো অ্যাসিড মধ্যে প্রায় ভেঙে পড়েছে হয়। শরীরের ব্যর্থতা খাদ্য আমরা আমাদের পরিপাক ট্র্যাক্ট ব্যাকটেরিয়া বিল্ড আপ হতে পারে খাওয়া থেকে প্রোটিন ভেঙ্গে। এটি আমাদের ব্যবস্থা অনেক প্রভাবিত উল্লেখযোগ্য ভারসাম্যহীনতা হতে পারে। পেঁপে হজম নিয়ন্ত্রণ পরিপাক নালীর শুচিশুদ্ধ করে।

ডিমের প্রভাব

ডিম খাওয়ার উপকারিতা


ডিম ছাড়া সকালের নাস্তার
কথা যেন চিন্তাই করা যায় না! প্রাকৃতিক প্রোটিনের শ্রেষ্ঠ উৎস হচ্ছে ডিম। 
যদিও ডিম সম্পর্কে সাধারণ মানুষের রয়েছে অনেক ভুল ধারণা।
ব্রিটিশ মেডিক্যাল জার্নাল জানিয়েছে, ডিমে কোনও ক্ষতির সম্ভাবনা তো
নেই-ই, উপরন্তু নানা ধরনের শারীরিক সমস্যার সমাধান হিসেবে কাজ করে ডিমে
থাকা প্রোটিন, রিবোফ্লোবিন, ভিটামিন বি১২, ফলেট ও ভিটামিন ডি। তাই হৃদরোগের
 ভয়ে ডিম না খাওয়া একদমই অনুচিত।দেখে নিন দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় ডিম রাখা কেন জরুরি

ডিমে রয়েছে  কএক ধরনের অ্যামিনো অ্যাসিড যা সুস্থতার জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।

একটি সেদ্ধ ডিমে ভিটামিন এ, বি৫, বি১২, বি২, বি৬, ডি, ই, কে, ফসফরাস,
 ক্যালসিয়াম ও জিঙ্ক পাওয়া যায়। এছাড়া প্রতিটি ডিমে রয়েছে ৫ গ্রাম প্রোটিন।

 ডিমে কোলেস্টেরল রয়েছে যদিও, তবে এটি সাধারণত রক্তের কোলেস্টেরলের
মাত্রা বাড়ায় না। বরং নিয়মিত ডিম খেলে শরীরের এইচডিএল লেভেল বাড়ে। এইচডিএল
এক ধরনের স্বাস্থ্যকর কোলেস্টেরল যা বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে দূরে রাখে।

 ডিম একটি সুষম খাদ্য। দুধের মতো ডিমেও প্রায় সব খাদ্যগুণ রয়েছে। 
বাড়ন্ত বয়সে প্রতিদিন ডিম খাওয়া অত্যন্ত জরুরি। কারণ আমিষ, শর্করা, আয়রনসহ 
এগুলো সবই প্রয়োজন বাড়ন্ত বয়সে। মস্তিষ্ক ও হাড়ের সঠিক গঠনে সাহায্য করে 
ডিম।

ডিমে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সুস্থতার জন্য জরুরি।
 অনেকে ডিমের কুসুম বাদ দিয়ে সাদা অংশ খান হৃদরোগ ও উচ্চ রক্তচাপের 
ভয়ে। তবে আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশন-এর মতে ডিমের কুসুমেও তেমন কোন ঝুঁকি
 নেই। প্রতি সপ্তাহে ৫ থেকে ৬ টি ডিম বরং বিভিন্ন শারীরিক ঝুঁকি কমায়।

 ডিমে রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড। প্রতিটি ডিমে পাওয়া যায় কমপক্ষে ৫ গ্রাম চর্বি যা স্বাস্থ্যকর ফ্যাট হিসেবে সুস্থ রাখে শরীর।

যাদের স্বাভাবিকের চাইতে কম থাকে ব্লাড প্রেসার তাদের জন্য ডিম খুবই উপকারী।

সাবধানতা

অতিরিক্ত ডিম খাওয়া অনুচিত। কোনও নির্দিষ্ট রোগের কারণে ডিম খেলে
অস্বস্তিবোধ হতে পারে, সেক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ডিম
খান।

 ডিম কাঁচা খাবেন না। কাঁচা ডিমে থাকা বিভিন্ন রোগজীবাণু অসুস্থতার কারণ হতে পারে।

এত লজ্জা কেন?যৌন শিক্ষা নিয়ে

যৌন শিক্ষা নিয়ে এত লজ্জা কেন কারন আছে?



যৌন শিক্ষা খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়৷ অথচ বাংলাদেশে এই নিয়ে কথা বলতে সংকোচ সবার মধ্যে, বিশেষ করে মেয়েরা তো মুখই খুলতে চায় না৷ আর জার্মানিতে ‘যৌন’ শব্দটি স্বাস্থ্যের সাথে কতটা জড়িত, তা শেখানো হয় প্রাথমিক স্কুলেই৷ এগারো-বারো বছর বয়সের পর থেকেই ছেলে-মেয়ে সবারই যৌনস্বাস্থ্য বিষয়ে জানা দরকার৷ এই সময়টা বয়ঃসন্ধিকাল, অর্থাৎ কিশোর-কিশোরী থেকে নারী ও পুরুষ হয়ে ওঠার সময়৷ এই বয়স থেকে সাধারণত মেয়েদের ‘পিরিয়ড’ বা ‘মাসিক’ শুরু হয়৷ পাশাপাশি শরীর এবং মনে ঘটতে থাকে নানা পরিবর্তন৷ 

বাংলাদেশে মেয়েরা তাদের এই পরিবর্তনের খানিকটা ধারণা হয়ত পায় বড় বোন বা বান্ধবীদের কাছ থেকে৷ তাও অতি গোপনে, লুকিয়ে যেন বাড়ির বড়রা তা জানতে বা বুঝতে না পারে৷ ফলে মেয়েরা অধিকাংশক্ষেত্রে মাসিক সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পায় না৷ না বাড়িতে, না স্কুলে৷ ক্লাস সেভেন-এইটের বইয়ে ঋতুস্রাব সম্পর্কে ছোট করে অস্পষ্ট কিছু পড়া শুনা আছে। কিন্তু শিক্ষকরা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সেটা না পড়িয়ে এড়িয়ে যান।ছোটবেলায় শিশুরা বেশিরভাগ সময় যে মায়ের সাথেই থাকে – এ কথা ঠিক৷ তাই বলে যে মায়ের সাথে পরেও সম্পর্ক ভালো থাকবে এমন কোনো কথা নেই কিন্তু! সব সময় সম্পর্ক ভালো এবং সুন্দর সম্পর্ক রাখার জন্য অবশ্যই সে সম্পর্ক তৈরি করতে হবে আর সেটা করতে হবে ছোটবেলা থেকেই৷
বাংলাদেশে মেয়েলি ব্যাপারগুলো অত্যন্ত ‘গোপন বিষয়’ হিসেবে বিবেচনা করা হতো তখন৷ শিক্ষা ব্যবস্থাই এসব ব্যাপারে মূল দায়িত্ব পালন করা উচিৎ।প্রাথমিক পর্যায়েই যৌন শিক্ষা, অর্থাৎ যৌনতা সম্পর্কে খোলাখুলিভাবে জানানো হয়৷ যৌন সম্পর্ক কী?, কম বয়সে যৌনতার ক্ষতিকর দিক, জন্মনিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা, গর্ভধারন, গর্ভপাত এবং অবশ্যই যৌনরোগ সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা দিয়ে কিশোর-কিশোরীদের সচেতন করা হয় স্কুলেই৷নিজের শরীর সম্পর্কেও সচেতন করে দেয়া হয় তাদের৷ ফলে কোনটা ভালোবাসার স্পর্শ আর কোনটি অসৎ উদ্দেশ্য নিয়ে – সেটা তারা সহজেই বুঝতে পারে৷ যৌন নির্যাতন বা ধর্ষণের মতো কোন পরিস্থিতে করণীয় কী – সেটাও তাদের বোঝানো হয়৷তবে শুধু স্কুল নয়, সন্তানকে ‘যৌনতা’ সম্পর্কে সচেতন করতে মা-বাবারও ভুমিকা রয়েছে৷ আর সেজন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন সন্তানের সাথে সহজ সম্পর্ক তৈরি করা৷ যাতে সন্তান নিঃসংকোচে যে কোনো বিষয় নিয়ে কথা বলতে পারে৷ বয়সের ব্যবধান যাই হোক, সন্তানের সঙ্গে যাতে মায়ের দূরত্ব কখনো তৈরি না হয় সেদিকে ভালোভাবে খেয়াল রাখতে হবে৷

বাংলাদেশ, এমনকি ভারতেও যৌনতা নিয়ে, যৌন শিক্ষা নিয়ে আরো খোলামেলা এবং শিক্ষিত আলোচনা হওয়া উচিত৷ এতে করে মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়বে৷ শিক্ষা, আধুনিকতা, ফ্যাশন আর পোশাকের দিক দিয়ে বাঙালিরা যতটা এগিয়ে গেছে, যৌন শিক্ষার দিক দিয়ে ততটাই পিছিয়ে রয়েছে৷ তাই এই ব্যাপারে সচেতনতা জোরদার করুন।

Monday, April 3, 2017

সতর্কতা অবলম্বনে কনডম ব্যবহার

সতর্কতা অবলম্বন করেই কনডম ব্যবহার করা উচিৎ


অনেক মানুষই যৌন সঙ্গমের সময় নিরাপত্তার জন্য কনডম ব্যবহার করেন কিন্তু যখন কনডমের বিষয় আসে তখন বিভিন্ন রকম ভুলের বিষয়গুলিও চলে আসে। কারণ, অনেক অজানা কারণে এই গর্ভনিরোধক ঠিকমতো কাজ নাও করতে পারে। কিছুটা সতর্কতা অবলম্বন করেই এই কনডম ব্যবহার করা উচিৎ।বহুদিন ফেলে রাখা কনডম ব্যবহার নিরাপদ নাও হতে পারে।

যুক্তরাষ্ট্রের ইন্ডিয়ানা ইউনিভার্সিটির সেন্টার ফর সেক্সুয়াল হেল্থ প্রোমোশন সেন্টারের সহযোগী পরিচালক ও অধ্যাপক ডেবি হার্বনিক বলেন, ‘যদি দেখেন আপনার সঙ্গী মানিব্যাগ থেকে কনডম বের করছেন, তবে সেটা বাদ দিয়ে নতুন ব্যবহার করুন।’ কারণ, ঘরে পড়ে থাকা বা মানিব্যাগে থাকা কনডমে অযাচিত ঘষা লাগা এবং গরম তাপমাত্রার কারণে কনডমের কার্যকারিতা হারাতে পারে।’
কনডমের সামনের দিকে কিছুটা জায়গা বাড়তি থাকে। যেখানে শরীর থেকে বের হওয়া ‘তরল’ জমা হয়। বেশি আঁটসাঁট করে পরলে সঙ্গমের সময় কনডম ফুটো হয়ে যেতে পারে বা ফেটেও যেতে পারে। এই দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পেতে হার্বনিক পরামর্শ দেন, ‘কনডমের সামনের সরু প্রান্ত চেপে ধরে তারপর পরিধান করুন। এতে ভেতরে বাতাস আটকে থাকার সম্ভাবনা থাকবে না, এবং যথাযথভাবে দৃঢ়ভাবে আটকে থাকবে।
বেশিরভাগ কনডমই যে কোনও পুরুষের ক্ষেত্রে সঠিক মাপের হয়। তবে কারও যৌনাঙ্গ বেশি বড় আবার কারও ছোট হতে পারে। তাদের খেয়াল করতে হবে, যে মাপ ঠিকমতো লাগবে সেটা ব্যবহার করা। কারণ বেশি ঢিলে হলে কনডম সঙ্গমের সময় খুলে যেতে পারে। আর বেশি চেপে থাকলে ফেটে যেতে পারে বললেন হার্বনিক।
সম্প্রতি এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, যেসব যুগল শারীরিক সম্পর্কের নিরাপত্তায় কনডম এবং পিল দু’টোই ব্যবহার করেন তাদের মধ্যে ৫৯ শতাংশ পুরুষ সঠিকভাবে কনডম ব্যবহার করেন। বাকিরা হয় খুব দেরিতে পরেন অথবা বেশি আগে খুলে ফেলেন। তাই, হার্বনিকের পরামর্শ হচ্ছে যদি পূর্ণ নিরাপত্তা চান তবে সঙ্গম শুরুর প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত কনডম ব্যবহার করুন।সঙ্গমের সময় অনেকেই প্রথম থেকে কনডম ব্যবহার করেন না। তারা মনে করেন একেবারে ‘শেষ পর্যায়ে’ পরে কাজ শেষ করবেন। তবে এই ভুলের কারণে অযাচিত গর্ভধারণ এবং যৌনবাহিত রোগ থেকে রক্ষা পাওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়, জানালেন হার্বনিক।
হার্বনিক বলেছেন, সব পণ্যের মতো কনডমেরও নির্দিষ্ট মেয়াদ থাকে। তবে ব্র্যান্ড ভেদে এক একটির মেয়াদ একেক রকম হয়। আর মেয়াদের মধ্যে থাকলেও সেটা ঠিক থাকবে, তাও নয়।<br>
কিছু কনডমে লুব্রিকেন্টের অন্যতম একটি উপাদান স্পারমিসাইড৷ এছাড়াও থাকে গরম বা ঠাণ্ডা অনুভূতি আনবার উপাদান। এই ধরনের কনডমগুলি অন্যদের তুলনায় একটু আগে মেয়াদ শেষ হয়ে যেতে পারে। তাই যতটা সম্ভব নতুন কনডম ব্যবহার করে নিরাপদ থাকুন।

যৌন মিলনের নিয়ম

যৌন মিলনের নিয়ম


১। সঙ্গিনীর দেহে প্রবেশ এর পূর্বে আপনার যৌনাঙ্গ
 দিয়ে তার যৌনাঙ্গে হালকা ভাবে আদর করুন , সঙ্গীকে জানান যে
  আপনি এখন তার যৌনাঙ্গে প্রবেশকরতে যাচ্ছেন , এর ফলে সে আপনার লিঙ্গকে ভিতরে নেয়ারজন্য মানসিক ভাবে 
প্রস্তুত হবে

২. কক্ষনোই জোর করে লিঙ্গ ঢুকানোর চেষ্টা করবেননা , যদি দেখেন যে আপনার সঙ্গিনীর
যৌনাঙ্গ আপনাকে নেয়ার জন্য প্রস্তুত নয় তবে তাকে আশ্বাস দিন যে অসুবিধা নেই
 , সঙ্গিনীকে রাগ দেখাবেন না । যৌনাঙ্গ সবসময় এক ধরনের Response নাও দিতে
পারে। যদি রাগ দেখান তাহলে পরবর্তীতে সে উত্তেজিত হবার বদলে ভয় পাবে এবং তার
 মস্তিস্ক Response করতে প্রচুর সময় নিবে ।
৩. প্রবেশ এর পর আস্তে আস্তে আদর করুন , সঙ্গিনীকে মন থেকে ভালোবাসার 
কথাবলুন , তার সারা শরীরএ হাত বুলান । মনে রাখবেন যে , যদি আপনার সঙ্গী 
আপনার কাছ থেকে ভালবাসা পূর্ণ শারীরিক আদর লাভ করে তাহলে এটি তার কাছে 
আনন্দময় মুহূর্ত হিসেবে গণ্য হবে , এবং তা সুখকর স্মৃতি হিসেবে তার 
মস্তিস্কে জমা হবে । ফলাফল হিসেবে পরবর্তীতে যৌন মিলনের সময় তার Response 
অনেক ভালো হবে ।
৪. সঙ্গিনীকে ব্যথা দিবেন না । মাঝে মাঝে প্রশ্ন করুন যে তার কেমন লাগছে । যদি দেখেন যে আপনার সঙ্গিনীর যোনি রস কমে আসছে বা শুকিয়ে আসছে তাহলে সঙ্গম শেষ করে দিন , জোর করে দীর্ঘায়িত করবেন না ।
৫. মিলনের এক পর্যায়ে যখন আপনি অনুভব করছেন যে আপনার একটি শিরশিরেঅনুভূতি 
হচ্ছে , এবং এই অনুভূতি আর একটু বাড়লেই আপনার বীর্যপাত হয়ে যাবে , তখন কোমর
 সঞ্চালন বন্ধ করুন । চুপচাপ সঙ্গিনীর উপর শুয়ে থাকুন এবং তাকে গলায় বা 
কানে চুমু দিন। চোখ বা চুলের প্রশংসা করুন । আলতো ভাবে তাকে আদর করুন । এতে
 আপনার মনোযোগ অন্য দিকে সরবে এবং শিরশিরে অনুভূতি কমে গিয়ে যৌনাঙ্গ আবার 
স্বাভাবিক হবে । এরপর আবার মিলন শুরু করুন । প্রক্রিয়া টি ২-৩ বার এর বেশী 
প্রয়োগ করবেন না ।
৬. আসন পরিবর্তন করুন । এক এক দম্পতি এক এক আসনে তৃপ্তি বোধ করেন , তাই
ধীরে ধীরে জেনে নিন আপনাদের কোন আসন পছন্দ । সেগুলো প্রয়োগ করুন ।
৭. মিলনের সময় যদি অল্প সময়ে নারী সঙ্গির যোনি রস শুকিয়ে আসে , বা পুরুষ 
সঙ্গির লিঙ্গতেমন শক্ত না হয় , বা দ্রুত বীর্যপাত হয়েযায় তাহলে সঙ্গীকে কখনই 
দোষারোপ করবেন না । নিয়মিত যৌন জীবন এর মাঝে মাসে ২-৪ বার এরকম হতেই পারে ।
 সঙ্গীকে জানান যেএতে কোন অসুবিধা নেই । পরের বার ভালো হবে । প্রত্যেক বার যে 
পূর্ণ যৌন মিলন করতেই হবে এমন কথা নেই ।
৮. এক এক দম্পতি উত্তেজিত হবার এক এক নিয়ম ( যেমন , চুম্বন , ব্লো-জব ) 
পছন্দ করেন , জেনে নিন আপনাদের কোনটি পছন্দ । সেটি করুন । একক সিদ্ধান্ত 
নেবেন না । আপনার সঙ্গী যদি কোনটি পছন্দ না করেন তবে সেটি করবেন না ।
৯.আপনার ইচ্ছা করছে কিন্তু আপনার সঙ্গীর করছেনা । তাহলে নিজেকে সংযত করুন ।

যে কারণে নিয়মিত সেক্স করা উচিৎ


যে কারণে নিয়মিত সেক্স করা উচিৎ

সেক্স মানুষের অন্যতম একটি চাহিদা। তবে সেক্স শুধুই উপভোগ করার জন্য নয় বরং সেক্স সাস্থ্যকরও বটে। সেক্স শুধু শরীর মনকে তৃপ্তি দেয় না। বরং শরীরকে রাখে সুস্থ সবল এবং তরতাজা।

জেনে নিন সেক্স-এর সুফল-
১) সেক্স করলে শরীরে ক্ষতিকর জীবানু বাসা বাধতে পারে না। গবেষকরা রীতিমতো পরীক্ষা করে জানিয়েছেন, যারা সপ্তাহে অন্তত দুবার সেক্স করেন, তাদের শরীরে ক্ষতিকর জীবানু তুলনায় কম থাকে। তাই শরীরের জীবানু রুখতে হরদম সেক্স করুন নিজের সঙ্গী অথবা সঙ্গীনীর সঙ্গে।
২) যত বেশি সেক্স করেবন, তত বেশি সেক্স করার জন্য সক্ষম হবেন। কোনও কাজ নিয়মিত করলে, তাতে আপনার দক্ষতা বাড়ে। এটাই স্বাভাবিক নিয়ম। তাহলে সেক্স এর ব্যতিক্রম হবে কেন? তাই নিয়মিত সেক্স মানে আরও সেক্স করার জন্য পটু হয়ে  ওঠা।
৩) সেক্স করলে মেয়েদের অভ্যন্তরীন অঙ্গ এবং পেশী সচল থাকে। রক্ত সঞ্চালন ভাল হয়। জিমে গিয়ে শরীরের বাইরের দিক তো সুঠাম করে তোলা যায়। কিন্তু শরীরের ভেতরের দিককেও ভাল রাখতে দরকার নিয়মিত সেক্স।
৪) সেক্স করা ব্লাড প্রেসারের জন্য খুবই ভাল। পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে, লো ব্লাড প্রেসারের মানুষও অনেক ভাল অনুভব করেন নিয়মিত সেক্স করলে।
৫) সেক্স আসলে এক ধরনের ব্যয়াম। প্রতি মিনিটে এতে পাঁচ ইউনিট ক্যালোরি নষ্ট হয়। রোজ যেমন নিয়ম করে জিমে সময় দেন, একইরকম ভাবে এবার থেকে সেক্সের জন্য সময় বের করুন।
৬) মনের সঙ্গে সেক্সের কী অদ্ভূত মিল। নিয়মিত সেক্স করেল, আপনার হৃদপিন্ড ভাল থাকবে। ফলে কমবে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা।
৭) শরীরে অসহ্য যন্ত্রণা? পেইন কিলার খেতে হবে? পরে খাবেন। আগে একবার টুক করে সেক্স উপভোগ করে নিন। তারপর নিজেই অনুভব করবেন, আপনার যন্ত্রণা ভ্যানিশ!
৮) বেশি সেক্স করেন? খুব ভাল। খানিকটা নিশ্চিত থাকতে পারেন এটা ভেবে যে, অন্য রোগ আপনাকে ছুঁতে পারে, কিন্তু ক্যানসার অপনার থেকে দূরে থাকবে।
৯) রাতে ঘুম আসে না? খুব চিন্তা মাথায়? কীভাবে কমবে? এই  চিন্তায় আরও ঘুম আসছে না চোখে? এত চিন্তা করবেন না। সেক্স করুন আর উপভোগের শেষে বিছানায় শরীর এলিয়ে দিন। দেখবেন আপনার চোখে কখন ঘুম নেমে এসেছে।
১০) ২০১৫-তে জীবন যে গতিতে চলছে, তাতে স্ট্রেস আসাটাই স্বাভাবিক। এই স্ট্রেস থেকে মুক্তি পাওয়ার সহজ উপায় একটাই। সেক্স করুন। মনে মাথায় টেনসন আসবে কীভাবে? আপনি যে তখন জীবনের সবথেকে তৃপ্তির স্বাদে বিভোর তখন।

কুমারী মেয়ের সাথে যৌনসঙ্গম করব কিভাবে

কুমারী মেয়ের সাথে প্রথম যৌনসঙ্গম কিভাবে করব

প্রথমত কুমারী মেয়ের সাথে সেক্স করার আগে তার ফল কি হতে পারে সেটা ভেবে নিন। সেই মেয়ে কি সেক্সে রাজি? সেক্স করার পর তার মনে কষ্ট বা অপরাধবোধ জাগবে নাতো? এইসব বিষয় নিয়ে চিন্তা করুন। তারপর সঙ্গম করবেন কিনা সেটা ঠিক করুন। মনে রাখবেন যে প্রথমবার সেক্সের সময় কোন কোন মেয়ের সতীচ্ছদ ছিড়ে যায় ও সামান্য ব্যাথা লাগতে পারে। তাই সঙ্গম শুরু করার আগে চুম্বন, আলিঙ্গন ইত্যাদির মাধ্যমে সঙ্গিনীকে ভাল করে উত্তেজিত করবেন যাতে তার যৌনাঙ্গের লুব্রিকেশন ঠিকঠাক হয়। একদম তাড়াহুড়ো করবেন না। ধীরে ধীরে সঙ্গম শুরু করুন। প্রথম যৌনসঙ্গমে সব মেয়েদেরই রক্ত বের হবে বা ব্যাথা লাগবে তার কোন মানে নেই। প্রত্যেক মহিলার যৌনাঙ্গের গঠন আলাদা, তাই তাদের ক্ষেত্রে ব্যাথার মাত্রারও তারতম্য ঘটে।
 কনডম অবশ্যই ব্যবহার করবেন।

স্মার্টফোনের ক্ষতিকারক প্রভাব

স্মার্টফোন কিভাবে ক্ষতিকারক প্রভাব ফেলছে ত্বকে!

আপনি তো আপনার ত্বকের যথেষ্ট যত্ন নেন। তবুও কোনও এক অজ্ঞাত কারণে মুখ, গাল, গলার ত্বকে দেখা যাচ্ছে দাগ, ব্রণ। এমনকি, চোখের তলায় জার্ক সারকেলও বাসা বাঁধছে যেন।
সম্প্রতি এক সমীক্ষা বলছে, এমন দাগ, ব্রণ ও অ্যালার্জির কারণ আপনার সঙ্গে সব সময় থাকা আপনার দামি স্মার্টফোনটি। জেনে নিন, স্মর্টফোন ব্যবহারের ফলে কী ভাবে ক্ষতি হচ্ছে আপনার মুখ ও গলার ত্বকের। আমাদের আজকের এই প্রতিবেদনে তার সঙ্গে রইল তার প্রতিকারের উপায়ও

১। ব্রণ বা অ্যাকনে 
কথা বলার সময় স্মার্টফোনের স্ক্রিন গালের বেশ খানিকটা অঞ্চলে লেগে থাকে। এর ফলে, গালের মেক-আপ বা ক্রিম খুব সহজেই জমে যায় স্ক্রিনের উপর। এতে জীবাণুর সৃষ্টি হয় এবং ত্বকের ক্ষতি করে।  
সমাধান: চেষ্টা করুন ফোনটি পরিষ্কার রাখার। বাজারে স্ক্রিন ক্লেনজার পাওয়া যায়। চেষ্টা করুন ইয়ারফোন ব্যবহার করার। তবে অবশ্যই বৈজ্ঞানিক মতে। অর্থাৎ ইয়ারফোনের ভলিউম যেন মাত্রাতিরিক্ত না হয়।
২। চোখের তলায় ডার্ক সার্কেল 
স্মার্টফোনের এলইডি লাইট বা নীলাভ আভা চোখের জন্য খুবই ক্ষতিকারক। প্রায় প্রত্যেক মানুষই, বর্তমানে শুতে যান মোবাইলে চ্যাট করতে করতে। এর ফলে ঘুমের ক্ষতি তো হয়ই, যার কারণস্বরূপ চোখের তলা কালো হয়ে যায়।
সমাধান: ঘুমতে যাওয়ার অন্তত আধ ঘণ্টা আগে স্মার্টফোনটি বন্ধ করে দিন। না হলে তার ব্রাইটনেস যথাসম্ভব কমিয়ে দিন। পারলে ফোনটি সাইলেন্ট করে রাখুন।
৩। অ্যালার্জি
নতুন স্মার্টফোনটি ব্যবহারের পর থেকেই গালে ও গলায় র‌্যাশ দেখা দিচ্ছে। অনেক ফোনই রয়েছে যার ক্যাসিং তৈরিতে নিকল ও ক্রোমিয়াম ব্যবহার করা হয়। আপনার অ্যালার্জির কারণ ওই দুটি বস্তুই।
সমাধান: যদি সম্ভব হয় তবে অবশ্যই ফোনটি বদলে নিন। না হলে আলাদা কাভার লাগিয়ে নিন ফোনে।
৪। ডার্ক স্পট
বেশিক্ষণ ব্যবহারের ফলে, খুব স্বাভাবিকভাবেই আপনার স্মার্টফোনটি গরম হয়ে যায়। সেই তাপের ফলে মুখের চামড়ার মেলানিন পিগমেন্ট ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এবং কালো ছোপ পড়ে মুখের ত্বকে।
সমাধান: বলাই বাহুল্য, ফোনে কথা বলা কমিয়ে দিন। যদি সম্ভব হয়, ইয়ারপিস ব্যবহার করুন।
৫। বলিরেখা বা রিঙ্কলস 
আপনার নজর সারাক্ষণই মোবাইল স্ক্রিনের দিকে থাকে। মানে, ঘাড় নিচু করে লাগাতার আঙুল চলছে স্মার্টফোনের স্ক্রিনের উপরে। এর ফলে, খুব অল্প সময়েই, গাল ও গলার নীচে বলিরেখা ফুটে ওঠে। এর সঙ্গে চোখের চারপাশেও রিঙ্কলস দেখা দেয়।

সমাধান: চেষ্টা করুন মোবাইল ফোন ব্যবহার কমাতে। অথবা, একটু পরে পরেই ব্রেক নিন। এবং স্ক্রিনের দিকে তাকানোর সময়ে কখনই চোখ ছোট করবেন না। 

মোবাইল কম্পিউটার ব্যবহারের সময় চোখ নিরাপদ রাখুন

কম্পিউটার ও মোবাইল ব্যবহারের সময় চোখ ভাল রাখার উপায় -

এক্সক্লুসিভ ডেস্ক: তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে অধিকাংশ কাজই অনেকে কম্পিউটার ও মোবাইলের মাধ্যমে করে থাকে। আবার অবসরের সঙ্গী হিসেবে মোবাইলের জনপ্রিয়তার জুড়ি নেই। কম্পিউটার কিংবা মোবাইলে দীর্ঘসময় ধরে কাজ করলে কিংবা টানা স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকলে, তা চোখের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলে। এর ফলে দৃষ্টিশক্তির ক্ষতি, চোখ দিয়ে অনবরত পানি পড়া ছাড়াও মাথা ব্যথাসহ নানা উপসর্গ দেখা দিতে পারে।

এ ব্যাপারে তাদের পরামর্শ হচ্ছে-
১. যথাযথ আলোর পরিবেশে কম্পিউটার বা মোবাইলে কাজ করাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। দিনের বেলায় কম্পিউটার বা মোবাইল ব্যবহারের সময় মনিটরের উল্টোদিকে মনিটরে আলো প্রতিফলিত হয় এমন দরজা জানালা বা লাইট বন্ধ রাখুন। কম্পিউটারটি এমন স্থানে ব্যবহার করুন যেখান থেকে মনিটরে

আলোর প্রতিফলন না ঘটে। আবার পুরোপুরি অন্ধকার ঘরেও কম্পিউটার বা মোবাইল চালবেন না।

২. কম্পিউটার বা মোবাইলে কাজ করার সময় মাঝে মাঝে চোখের পলক ফেলা ভালো উপায়। এতে করে চোখে আদ্রতার পরিমাণ স্বাভাবিক থাকে এবং শুস্কতা সৃষ্টি হয় না। অথচ স্ক্রিনের কারণে আমরা চোখের পলক কম ফেলি, এমনটি চোখের জন্য ক্ষতিকর।

 ৩. স্ক্রীনের উজ্জ্বলতা সহনীয় মাত্রায় রেখে কাজ করা উচিৎ। উজ্জ্বলতা বেশি হলে চোখের ওপর বেশি চাপ পড়ে এবং অস্বস্তিকর অনুভূতি হয়।

 ৪. কম্পিউটার ব্যবহারের ক্ষেত্রে সব সময় পর্দার সঙ্গে আই-লেভেল উচ্চতার সামঞ্জস্যতা রাখতে হবে। বিষয়টি চোখের স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

৫ চোখে শীথিল এবং আরামদায়ক অনুভূতির ক্ষেত্রে সেরা রঙ বিবেচনা করা হয় সবুজ রঙকে। কাজের ফাঁকে জানালা দিয়ে বাইরের প্রাকৃতিক পরিবেশের দিকে তাকাতে পারেন। সেটা না থাকলে চোখ বুজে সবুজকে কল্পনা করুন।

 ৬. স্ক্রিনে পড়া বা লেখার জন্য ছোট ফন্ট ব্যবহার করবেন না। চোখের জন্য আরামদায়ক ফন্ট নির্বাচন করুন। কারণ ছোট ছোট লেখা চোখের ওপর বেশি চাপ সৃষ্টি করে।

৭. দু’হাতের তালু একটি অপরটির সঙ্গে ঘর্ষণ করে গরম করে তুলুন। তারপর আপনার হাতের তালু চোখের উপর রাখুন কমপক্ষে ১ মিনিট। এটি ক্লান্ত চোখে আরামের আবেশ আনতে সহায়তা করবে।

 ৮. কম্পিউটারের সামনে দীর্ঘক্ষণ ধরে কাজ করার সময় চোখ সুরক্ষার খুব উপযোগী একটি উপায় হচ্ছে, ২০-২০-২০। প্রতি ২০ মিনিট পর পর কম্পিউটার স্ক্রিন থেকে দৃষ্টি সরিয়ে নিন এবং কমপক্ষে ২০ ফুট দূরের কোনো বস্তুর ওপর দৃষ্টিপাত করুন অন্তত ২০ সেকেন্ডের জন্য। চোখের বিশ্রামের জন্য ২০-২০-২০ নিয়মটি মেনে চললে চোখে যথেষ্ট আর্দ্রতা থাকে এবং চোখের ওপর চাপ কমে।

দৃষ্টিশক্তি

দৃষ্টিশক্তি ঠিক রাখার উপায়

এ বিষয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজের চক্ষুবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মো. মোস্তাক আহাম্মদ বলেন, বই পড়া, লেখালেখি কিংবা দীর্ঘক্ষণ কম্পিউটারে কাজ করার সময় চোখের ওপর চাপ পড়ে। তাই প্রতি ২০ মিনিট পর পর ২০ সেকেন্ড চোখের বিশ্রাম জরুরি। এ ছাড়া কম্পিউটারের স্ক্রিনের রং সাদা কিংবা সবুজ রাখা ভালো। যাঁরা শীতাতপনিয়ন্ত্রিত ঘরে কাজ করেন, তাঁদের প্রতি আধা ঘণ্টা পর পর চোখ পিটপিট করার পরামর্শ দেন। এতে চোখের শুষ্কতা দূর হয়।

কাজের ফাঁকে ফাঁকে চোখের কিছু ব্যায়াম আছে, যেগুলো নিয়মিত চর্চা করলে দৃষ্টিশক্তি প্রখর হয়। এগুলো হলো:

১. চোখের পেশির রক্তসরবরাহ সচল রাখাতে দুই হাতের তালু কয়েক মিনিট ঘষে আলতোভাবে হাতের তালু দিয়ে আলাদা করে চোখ বন্ধ রাখুন পাঁচ সেকেন্ড। ধীরে ধীরে নিঃশ্বাস নিতে থাকুন। এতে চোখের বিশ্রাম ও হবে।
২. চোখের মণি বৃত্তাকারে চারপাশে ঘোরাতে চেষ্টা করুন। প্রথমে ওপরের দিকে তাকান, তারপর ঘড়ির কাঁটা যেদিকে ঘোরে, সেদিকে ১০ সেকেন্ড এবং বিপরীত দিকে আরও ১০ সেকেন্ড ধীরে ধীরে ঘোরান। এতে চোখের ক্লান্তি দূর হবে; চোখের পেশিও শক্তিশালী হবে।
৩. এক হাত দূরে একটি কলম নিয়ে সোজা কলমটির দিকে তাকিয়ে থাকুন। তারপর ধীরে ধীরে কলমটিকে কাছাকাছি নিয়ে আসেন, যতক্ষণ পর্যন্ত না কলমটিকে ঘোলাটে দেখা যায়। এরপর আবারও কলমটিকে ধীরে ধীরে কাছে থেকে দূরে নিয়ে যান। খেয়াল রাখুন, চোখের দৃষ্টি যেন কলমের দিকে থাকে।
৪. ঘুম চোখকে পরিপূণ বিশ্রাম ও পুনর্দৃষ্টির জন্য শক্তি দেয়। অপর্যাপ্ত ঘুম দৃষ্টিশক্তির ব্যাঘাত ঘটাতে পারে। চোখের সুরক্ষার জন্য প্রতিদিন আট ঘণ্টা ঘুমানো উচিত।